কিভাবে আপনার জন্য সঠিক DSLR টি Select করবেন...


মুলতঃ Professional Photographer এবং Advanced Hobbyist দের জন্যই DSLR (Digital Single Lens Reflex). Point-and-Shoot camera থেকে যে জিনিস গুলো আমরা DSLR এ বেশী পেয়ে থাকি তা হল faster performance, more control over settings and better image quality.

কিভাবে আমরা সঠিক DSLR টি নির্বাচন করবো?

Understand the Basics
এখানে কিছু key points উল্লেখ করা হল, DSLR কেনার সময় যেগুলো আমাদের বিবেচনায় রাখতে হবে।

Megapixel:
মনে রাখতে হবে, high megapixel মানেই better image quality নয়। Megapixel আপনাকে mainly সাহায্য করবে ছবি Enlarge এবং Crop করতে। আজকালকার অধিকাংশ ক্যামেরাই 10 Megapixel এর বেশী। মনে রাখবেন, একটি sharp 8-by-10 ছবি print এর জন্য একটি 5-megapixel image ই যথেষ্ট। ঠিক তেমনি, sharp 11-by-14 ছবির জন্য 8-megapixel image, 13-by-19 inches ছবির জন্য 10-megapixel image (যদিও এই ক্ষেত্রে ছবির Detail সামান্য কম থাকে), Actually 13-by-19 inches ছবির জন্য 13-megapixel হল Perfect. আজকালকার অধিকাংশ DSLR ই 13 Megapixel অতিক্রম করেছে। মনে রাখবেন, higher megapixel image মানেই হল larger sized image. আর এই larger sized image store করার জন্য আপনার Memory Card এবং Hard Disc এ বেশী space এর দরকার হবে।

Pay Attention to Sensor Size:
Larger sensor এবং ভালো লেন্স থাকলে ভালো ছবি হওয়াটা স্বাভাবিক। Bigger sensors স্বাভাবিক ভাবেই Better Image তৈরি করে। আর এ জন্যই DSLR দিয়ে ভালো ছবি হয় কারণ DSLR এর sensor size অন্যান্য Point and Shoot ক্যামেরা থেকে বড় থাকে। আবার বিভিন্ন মডেলের DSLR এর সেন্সর সাইজও বিভিন্ন রকম হতে পারে তাই DSLR কেনার সময় সেন্সর সাইজটা ভালো করে দেখে নিতে হবে। অন্যদিকে, সেন্সর সাইজও বিভিন্ন টাইপের হতে পারে। প্রধানতঃ দুই ধরনের সেন্সর আছে। CCD (charged coupled device) এবং CMOS (complementary metal-oxide semiconductor). CMOS Sensor এর ছবির quality অনেক ভালো হয়। DSLR এ সাধারণত CMOS সেন্সর থাকে।

Be practical:
যদি আপনি নতুন DSLR user হয়ে থাকেন তাহলে সরবচ্চ ৭০-৮০,০০০ টাকার মধ্যে DSLR কিনবেন। এই DSLR গুলোতে কিছু preset shooting modes থাকে যেগুলো use করতে করতে আপনি manual settings এ master হতে পারবেন এবং পরে যদি আপনি আরও expensive ক্যামেরা কিনতে চান তাহলে আপনার বর্তমান Accessories and Lens গুলো কাজে লাগবে (যদিও Same Brand হওয়া সত্ত্বেও সব লেন্স সব বডিতে Support করে না)।

Body only:
অধিকাংশ ক্ষেত্রেই আপনি কিট লেন্স না নিয়ে শুধু বডি কিনতে পারেন। কিন্তু entry-level model গুলোতে বডির সাথে decent-quality multipurpose kit lens কিনতে বাধ্য হতে হয়। Kit লেন্স গুলো সাধারণত Slow হয়। অর্থাৎ, low-light situation এ flash ছাড়া sharp action shot নিতে আপনার সমস্যা হবে।

Features to consider

Lens selection:
আপনি যদি মনে করেন যে, বিভিন্ন ধরণের ছবি তোলার জন্য আপনি বিভিন্ন টাইপের লেন্স ব্যবহার করবেন তাহলে DLSR কেনার আগেই আপনাকে এই বিষয় নিয়ে ভাবতে হবে। যেমন ধরুন, distance shots এর জন্য zoom lens, Macro ছবির জন্য macro lens অথবা fish eye লেন্স যা দিয়ে আপনি special effect আনতে পারবেন। আপনি যদি মনে করেন যে, Kit লেন্স আপনার তেমন কোন কাজেই লাগবে না তাহলে Kit লেন্স বাদ দিয়ে শুধু বডি কিনুন। কোন লেন্সটি কিনবেন সেইটা নির্বাচন করতে গেলে আপনাকে প্রথমে যে ব্যাপারটি ঠিক করতে হবে তা হল আসলে আপনি কোন টাইপের ছবি বেশি তুলবেন এবং আপনার বাজেট কত।

আপনি যদি মোটামুটিভাবে নিশ্চিত হন যে, কত মেগাপিগজেল ক্যামেরা কিনবেন আর কতইবা হবে সেন্সর সাইজ তাহলে তখন আপনাকে কিছু features and performance নিয়ে ভাবতে হবে। এখানে সেই বিষয় গুলো নিয়েই আলোচনা করা হলঃ

Image stabilization:
আপনি যদি মনে করেন যে, ছবি তোলার সময় আপনার হাত কাঁপে না তবু দেখা যাবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আপনার তোলা ছবি ঘোলা হয়ে যাচ্ছে। যেমন ধরুন, low-light আর indoor environments যেখানে আপনি flash ব্যবহার করতে চান না। এই সব ক্ষেত্রে সঠিক Exposure পাবার জন্য আপনাকে অনেকক্ষণ Shutter Open রাখতে হয়। আর shutter বেশিক্ষণ open রেখে ছবি তুললে Camera Shake এর কারণে ছবি ঘোলা হওয়াটা স্বাভাবিক।
এই সমস্যা থেকে রেহাই দেবার জন্য অনেক camera manufacturer তাদের Camera Body আর Lens এর সাথে image-stabilization technology দিয়ে দিচ্ছে। যার ফলে আমরা ছবি ঘোলা হওয়া থেকে অনেকটা মুক্তি পাচ্ছি। কিন্তু এখানে উল্লেখ্য যে, image stabilization এর বেশ কিছু Method আছে। প্রতিটা method এর কিছু advantage আর কিছু disadvantage আছে।

Optical Stabilization
এই মেথডটা সাধারণত compact cameras এবং DSLR এ ব্যাবহার করা হয়ে থাকে। optical stabilization হল সব থেকে Common একটা image-stabilization মেথড। এই মেথড Camera/Lens এর ভিতর gyroscope ব্যবহার করে। এই gyroscopes দ্বারাই Camera Shake Detect করা হয়। DSLR এর ক্ষেত্রে এই gyroscopes থাকে সাধারণত Lens এর ভিতর।

Sensor Stabilization
এই টেকনলজি-ও optical stabilization এর মতন কাজ করে। তবে এই ক্ষেত্রে gyroscope থাকে ক্যামেরা বডির ভিতরে। এই টেকনলজি বেশি ব্যবহার হয় point-and-shoots ক্যামেরাতে। DSLR এ যে এই টেকনলজি use হয় না তা কিন্তু নয়।

Digital Stabilization
এইটা optical stabilization and sensor stabilization এর মতন না। এই মেথড এ ছবি তোলার সময় ক্যামেরার কিছু সেটিংস পরিবর্তন করার মাধ্যমে অথবা ছবি তোলার পর ছবির উপর পোস্ট প্রসেসিং এর মাধ্যমে ছবিকে আরো clearer করা হয়। digital stabilization এর বেশ কয়েকটি উপায় আছে যার মধ্যে সব থেকে কার্যকরী হল Intelligent ISO মেথড। Camera Sensor যখন কোন moving subject capture করে তখন Intelligent ISO মেথডে automatically ISO বাড়ানোর মাধ্যমে ছবিকে clearer করে। ফলে, ক্যামেরা তখন faster shutter speed ব্যবহারে সক্ষম হয়। এইভাবেই এই মেথড ছবিকে blur এর হাত থেকে রক্ষা করে। তবে, high ISO ব্যবহার করার কারণে ছবিতে noise create হয়।

Viewfinders:
ক্যামেরাতে সাধারণত তিন ধরণের Viewfinder ব্যবহার করা হয়।
1. Optical viewfinder (OVF)
2. Electronic viewfinder (EVF)
3. LCD screen with Live View

প্রথম দুটি হল eye-level viewfinder. অন্যদিকে শেষেরটির Preview LCD তে দেখা যায়। আধুনিক DSLR গুলোতে eye-level viewfinder এর সাথে LCD Screen ও জোগ করে দেয়া হচ্ছে।

LCD screen with Live View:
যখন আমাদের ক্যামেরা কে আমাদের Eye Level থেকে উপরে অথবা নিচে নিয়ে ছবি তুলতে হয় তখন LCD টা অনেক সাহায্য করে। তবে LCD ব্যবহার করে ছবি তুলতে গেলে Auto Focus slow হয়ে যায় কারণ তখন ক্যামেরার Mirror টি Flip up অবস্থায় থাকে। তাছাড়া LCD চালু থাকার কারণে Camera Processor কে-ও বেশ busy থাকতে হয়।

Optical Viewfinder (OVF):
অন্যদিকে লেন্স যা দেখে Optical viewfinder ঠিক তাই show করতে পারে যদিও কিছু ক্ষেত্রে ছবির বর্ডারের কিছু অংশ কাটা যেতে পারে। এইটা নির্ভর করে ক্যামেরার View Finder এর Coverage কতটুকু তার উপর। Expensive DSLR গুলোতে View Finder এর Coverage সাধারণত 100% থাকে, এই ক্যামেরা গুলোর দাম সাধারণত ৭০-৮০,০০০ টাকার উপরে। অন্যান্য DSLR গুলোতে কোনটায় 96%, কোনটায় 98% ইত্যাদি। অধিকাংশ pro photographers View Finder এ চোখ রেখে ছবি তুলতে বেশী পছন্দ করে।

Electronic viewfinder:
সাধারণত compact interchangeable lens camera গুলোতে এই View Finder ব্যাবহার করা হয়। এগুলো low resolution হয়ে থাকে। LCD Screen এর মতন এই View Finder-ও ছবির পুরো অংশ show করতে পারে না, অর্থাৎ 100% Coverage দিতে পারে না এবং কিছুটা ধীর গতি সম্পন্ন।

Flash:
যখন আপনি DSLR কিনতে যাবেন তখন আপনাকে জানতে হবে এই বডিতে কোন ধরণের Flash Support আছে এবং কি ধরণের Flash Settings আছে। কিছু কিছু DSLR এ ছোট built-in flash থাকে, আবার কিছু কিছু DSLR এ hot shoe mount থাকে যেটা আপনাকে External Flash connect করতে সাহায্য করবে। আবার কিছু কিছু DSLR এ দুইটা অপশনই থাকে। Built in Flash থাকাটা খুবই জরুরী কারণ External Flash carry করাটা ঝামেলার যদিও Built in Flash এর ছবির quality অতটা ভালো হয়না। আপনি যদি casual photography করতে চান অথবা Ambient Light ব্যাবহারের উপর বেশি জোর দেন তাহলে External Flash এর কোন দরকার নাই। আর যদি আপনি advanced photography করতে চান এবং flash photography তে আপনার আগ্রহ বেশি হয়ে থাকে তাহলে অবশ্যই Hot Shoe mount সহ DSLR আপনাকে কিনতে হবে।

Autofocus:
DSLR কেনার সময় আপনাকে দেখতে হবে এইটা কি ধরণের autofocus support দিচ্ছে। প্রধানত যে জিনিসটা আপনাকে দেখতে হবে সেইটা হল, এই ক্যামেরাতে Focusing Point কতটি এবং সব গুলোই Cross Point কিনা। এগুলো কি Group wise select করা যায়? নাকি একটা একটা করে select করে কাজ করতে হয়? সাধারনত দেখবেন, হয়ত থাকবে 9 point auto focus system but only single cross type auto focus point ইত্যাদি। Cross type auto focus point বেশী থাকাটা জরুরী। তাহলে Focusing Speed টা বেশি পাবেন। উদাহরণস্বরূপ, Canon 600D তে আছে 9-point auto focus system with only one cross type auto focus point. অন্য দিকে Canon 60D তে আছে 9-point auto focus system with all cross type auto focus point. এই দুইটা ক্যামেরার মধ্যে অবশ্যই Canon 60D’র Focusing Speed বেশি হবে কারণ এর প্রতিটাই Cross Type Focusing Point.

অন্যদিকে Continuous autofocus হল আরেকটি প্রয়োজনীয় Feature যদি আপনি Moving Subject capture করতে চান। কিছু কিছু DSLR video করার সময় Continuous autofocus support করে যার ফলে subject দূরে কাছে গেলেও Focus নিয়ে আপনাকে ভাবতে হয় না।

বিঃদ্রঃ Focusing Speed টা খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। ক্যামেরা কেনার সময় এই বিষয়টা গুরুত্তের সাথে দেখা উচিৎ।

Dust buster:
যদি এমন হয় যে আপনাকে খুব ঘন ঘনই লেন্স পরিবর্তন করতে হবে তাহলে আপনার উচিৎ হবে internal sensor cleaning option সহ DSLR কেনা। এই অপশনটা আপনার sensor কে dust free রাখতে সাহায্য করবে।

File formats:
সাধারণত সব DSLR এ এখন Raw এবং JPEG format এ ছবি তোলা যায়। কিন্তু যে জিনিসটা খেয়াল করা জরুরী সেইটা হল, আপনি কি একত্রে এই দুইটা Option select করতে পারবেন কিনা? অর্থাৎ, প্রতিটা ছবি কি একই সাথে Raw+JPEG তে Save হবে? Raw mode তাদের জন্য বেশি দরকার যারা Post Processing এর উপর বেশী গুরুত্ব দেন।

Battery life:
DSLR কেনার সময় দেখে নিবেন ক্যামেরার Battery টা কত mAh… কারণ এর উপরই নির্ভর করছে আপনি Single charge এ আনুমানিক কত গুলো ছবি তুলতে পারবেন।

Manual Kelvin Setup:
Serious Photographer দের জন্য White Balance খুব গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। Entry Level DLSR এ সাধারণত Manual Kelvin setup option থাকে না। যেমন, Canon 600D তে Manual Kelvin setup option নাই কিন্তু Canon 60D তে আছে।

আবু সায়েম চৌধুরী

0 comments

Post a Comment